শীতে আবহাওয়া পরিবর্তনের ফলে মানুষের শরীরের প্রয়োজন হয় একটু এক্সট্রা কেয়ারের। এই শীতে পুরো শরীরের কেয়ার করার জন্য। যে সকল খুঁটিনাটি বিষয় আমরা ব্যবহার করতে পারব। তার বিস্তারিত তথ্য নিয়ে এই অ্যাপটি সাজানো হয়েছে।
মানুষ সৌন্দর্যকে পছন্দ করে। সুন্দর হতে চায় না, এমন মানুষ হয়তো পৃথিবীতে খুঁজে পাওয়া যাবে না। কিন্তু (গ্রীষ্ম, বর্ষা, শীতে) আবহাওয়া পরিবর্তনের ফলে। মানুষ ত্বকের সৌন্দর্য হারিয়ে ফেলে। উজ্জ্বলতা নষ্ট হয়ে পড়ে। এবং কর্ম ব্যস্ততার কারণে ঠিকভাবে শরীর এবং ত্বকের যত্ন নেয়া হয় না। ঘরে বসে ছোটখাটো কিছু পদক্ষেপের মাধ্যমে। হারানো সৌন্দর্য ফিরিয়ে আনা সম্ভব। সময় সাপেক্ষ এবং ব্যয়বহুল বিষয়গুলো বাদ দিয়ে এমন কিছু বিউটি টিপস এবং ট্রিকস রয়েছে। যেগুলো ব্যবহারের মাধ্যমে প্রাকৃতিক উপায়ে ঘরোয়া নিয়মে ত্বক ফর্সা করা থেকে শুরু করে। পুরো শরীরের সমস্ত প্রকার যত্ন নেয়া সম্ভব।
আমাদের এই অ্যাপটির মধ্যে মূলত। কথা বলা হয়েছে শীতে ত্বক ও শরীরের যত্ন নিয়ে। শীতকালের অর্থই হচ্ছে, প্রকৃতির শুষ্ক হয়ে ওঠা। আর ভয়ংকরভাবে আমাদের শরীরের উপরে এর প্রভাব পড়ে। এর ফলে আমাদের চেহারা হয়ে ওঠে শুষ্ক ও অনুজ্জ্বল। হাত-পা, ঠোঁট ফাটা, চুলের রুক্ষতা সহ। বিভিন্ন ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত বিষয় আমাদের সামনে এসে পড়ে। এগুলো থেকে নিস্তার এর জন্য প্রয়োজন ত্বক, হাত, পা, ঠোঁট, চুলের যত্ন নেয়া। তাই এই কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়া শিশির ভেজা ভোরের পুরোপুরি আনন্দ নেয়ার জন্য। অ্যাপের মধ্যে দেয়া উইন্টার কেয়ার টিপস গুলো ফলো করুন।
প্রতিটি মানুষের রয়েছে ভিন্ন স্ক্রীন টাইপ (কম্বিনেশন, নরমাল, অয়েলি, ড্রাই ইত্যাদি)। নিজের স্কিন টাইম বুঝে নিয়ে সেই অনুযায়ী স্কিন কেয়ার করা উচিত। এই বিষয়ে ডাক্তারদের টুকিটাকি পরামর্শ আমরা ফলো করতে পারি। শুষ্ক, তৈলাক্ত, ও মিশ্র ত্বকের যত্নের ক্ষেত্রে। আমাদের ভিন্ন ফর্মুলা প্রয়োগ করতে হবে। শীত মানে হচ্ছে সর্দি-কাশি, অসুস্থতা। ঘরোয়া কিছু উপায় মেনে চললেই এ থেকে পরিত্রাণ পাওয়া সম্ভব। আদা, তুলসি, জিরা এই উপাদানগুলো আমাদের ঘরে পাওয়া যায়। শীত এলেই এর গুনাগুন যেন আরো বৃদ্ধি পেয়ে যায়। অ্যাপের মধ্যে আরো কিছু বিষয় নিয়ে কথা বলা হয়েছে। যেমন মশা থেকে বাঁচার জন্য ঘরেই এমন কিছু উপাদান রয়েছে যেগুলো ব্যবহার করা সম্ভব। এমন কিছু উপাদান রয়েছে যেগুলোর ব্যবহার করে ঘরে পেইন কিলার তৈরি করা সম্ভব।