কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা

BoishakhiApps

কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা

Libros y obras de consulta
  • 0.00
(0 votos)

Instalar gratis

1000

Instalaciones de aplicaciones

Android 5.1+

Versión mínima

Con anuncios

Anuncio

16.09.2017

Fecha de lanzamiento

Cambios recientes:

# Fixed some bugs
# Major theme update
# Performance issue solved

Descripción:

সোনালী-বাদামী রংয়ের চুপসানো ভাঁজ হওয়া কিসমিস খুবই শক্তিদায়ক একটি ফল। কেবল মিষ্টি জাতীয় খাবারের স্বাদ বাড়ানোর জন্যই নয়, অনেকে পোলাও, কোরমা এবং অন্যান্য অনেক খাবারেও কিসমিস ব্যবহার করেন। আঙ্গুর শুকিয়ে তৈরি করা হয় মিষ্টি স্বাদের কিসমিস। এটি খেলে শরীরের রক্ত দ্রুত বৃদ্ধি পায়, পিত্ত ও বায়ুর সমস্যা দূর হয়, হৃদপিণ্ড সুস্থ থাকে। তাই প্রতিদিন কিসমিস খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারী।

যেসব বিষয় সম্পর্কে জানতে পারবেনঃ

কিসমিসে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে, যা দেহের পরিপাকক্রিয়া দ্রুত হতে সাহায্য করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করে।

রক্তশূন্যতার কারণে অবসাদ, শারীরিক দুর্বলতা বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যেতে পারে; এমনকি বিষণ্ণতাও দেখা দিতে পারে। কিসমিসে থাকা প্রচুর পরিমাণ লৌহ উপাদান রক্তশূন্যতা দূর করতে সাহায্য করে।

কিসমিসে বিদ্যমান ব্যাকটেরিয়ারোধী এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে জ্বর নিরাময় করতে সাহায্য কারে।

রক্তে অধিক মাত্রায় এসিডিটি (অম্লতা) বা টক্সিসিটি (বিষ উপাদান) থাকলে তাকে বলা হয় এসিডোসিস। এসিডোসিসের (রক্তে অম্লাধিক্য) কারণে বাত, চর্মরোগ, হৃদরোগ ও ক্যান্সার হতে পারে। কিসমিস রক্তের এসিডিটি কমায়।

প্রতিদিন কিসমিস খেলে বৃদ্ধ বয়সে অন্ধত্ব থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। কিসমিসে থাকা এন্টিঅক্সিডেন্ট অন্ধত্ব প্রতিরোধ করে।

কিসমিসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, যা দাঁত ও হাড় মজবুত করতে বেশ কার্যকর ভূমিকা পালন করে। এছাড়া কিসমিসে থাকা বোরন নামক মাইক্রোনিউট্রিয়েন্টস হাড়ের ক্যালসিয়াম শোষণে সাহায্য করে।

কিসমিসে রয়েছে চিনি, গ্লুকোজ এবং ফ্রুক্টোজ যা তাৎক্ষণিকভাবে দেহে এনার্জি সরবরাহ করে। তাই দুর্বলতার ক্ষেত্রে কিসমিস খুবই উপকারী।

কিসমিসে রয়েছে প্রচুর আয়রন যা মানুষের অনিদ্রার সমস্যা দূর করতে সহায়ক।

কিসমিস উচ্চরক্তচাপও কমায়। কিসমিসে থাকা এন্টি-কোলোস্ট্রোরেল উপাদান রক্তের খারাপ কোলোস্ট্রোরেলকে হ্রাস করতে সাহায্য করে। কিসমিসের দ্রবণীয় আঁশ লিভার থেকেও কোলোস্ট্রোরেল দূর করতে সাহায্য করে।

কিসমিস কোষ্ঠ কাঠিন্যের সমস্যা দূর করে। কারণ কিশমিশে প্রচুর পরিমাণে তন্তু থাকে৷ ফলে বাচ্চার কোষ্ঠ কাঠিন্যের সমস্যা হয় না৷ ছোটবেলায়ও এ সমস্যা হতে পারে৷ সেক্ষেত্রে কিসমিস জলে ফুটিয়ে সেটাকে থেঁতো করে মিহি করে নিতে হয়৷ ফলে কিসমিস নরম হয়ে যায় এবং তা বাচ্চারা সহজেই খেতে পারে৷
প্রচুর খনিজ থাকে বাচ্চাদের পুষ্টি এবং বৃদ্ধির জন্য তার খাদ্যতালিকায় খনিজ রাখা জরুরি৷ সেক্ষেত্রে কিসমিসে পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, লোহা প্রচুর পরিমাণে থাকায় বাচ্চার বিকাশ ঘটার ক্ষেত্রে ভূমিকা নেয় এটি৷ তাই সন্তানের ডায়েটে অন্তত একবার কিসমিস রাখার চেষ্টা করুন।

মস্তিষ্কের বিকাশে কিসমিস সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেমকে উন্নত করে৷ ফলে কোনো রকম ব্রেন ইঞ্জুরি সারার ক্ষেত্রে ভূমিকা নেয় এটি৷ বাচ্চার মস্তিষ্কের বিকাশেও এর যথেষ্ট ভূমিকা রয়েছে।
সুস্বাদু বাচ্চাকে খাওয়ানো যে কতটা ঝক্কির কাজ সেটা আমরা বুঝি৷ তবে কিসমিস যেহেতু খেতে মিষ্টি এবং সুস্বাদু তাই বাচ্চা এটি খেতে আপত্তি করবে না৷ তাছাড়া এর গুণাগুণ তো আর অজানা থাকল না৷ তবে খেয়াল রাখবেন অতিরিক্ত কিসমিস যেন বাচ্চা না খায়।

BoishakhiApps Otras aplicaciones de

Descargar