বাংলা সনের ব্যবহার এখন আর পূর্বের পর্যায়ে নেই। নাগরিক জীবন যাপনের পরিধি বৃদ্ধি পাওয়ায় এর ব্যবহার এখন কেবল কৃষিজীবীদের মধ্যেই সীমাবব্ধ হয়ে পড়েছে। কৃষিজীবীরা এখনো বীজতলা তৈরী, বীজ বপন, ফসলের যত্ন, ফসল তোলা ইত্যাদি যাবতীয় কাজে বাংলা মাসের ব্যাপক ব্যবহার করেন। ব্যবসায় ব্যবস্থায় পূর্বের সেই বাংলা সন ভিত্তিক হিসাব ব্যবস্থা এখন গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জী নির্ভর হয়ে পড়েছে। যার ফলে ব্যবসায়ের হিসাবের খাতা এখন রাষ্ট্রের আইনে যাকে সহজভাবে গ্রহণ করে সে পদ্ধতিতে রাখা হয়। ষাট বা সত্তর দশকেও যে হালখাতা দেখা যেতো উৎসবের মতন করে, তা দিনে দিনে ফিকে হতে হতে প্রায় মিলিয়ে যেতে বসেছে।
১৯৭২ সালে (১৩৭৯ সন) সর্বসম্মতভাবে পহেলা বৈশাখকে বাংলাদেশের জাতীয় পার্বন হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এরপর থেকে জাতীয় পর্যায়ে পহেলা বৈশাখ উদযাপিত হতে থাকে। গ্রাম থেকে নগর, নগর থেকে বহির্বিশ্বÑ সর্বত্রই এখন পহেলা বৈশাখ উদযাপনের ধুন্দুমার কর্মযজ্ঞ। পহেলা বৈশাখ তার বিশালতায়, পরিধি দিয়ে বাঙালির আনন্দ-বেদনা, দুঃখ-কষ্টকে ভুলিয়ে দিয়ে নব আনন্দে জাগ্রত করে, উজ্জীবিত করে, উদ্দীপিত করে।
আমার এই অ্যাপটিতে বাংলা সন ও পহেলা বৈশাখ এর ইতিহাস এবং আধুনিক ও প্রাচীন সমাজে পহেলা বৈশাখ এর উদযাপন এর কিছু বিষয় স্থান পেয়েছে।
বাংলা সনের প্রবর্তন ইতিহাস
বাংলা বারো মাসের নামকরণ
বাংলা সনের সংস্কার
পহেলা বৈশাখ উদযাপন
মঙ্গল শোভাযাত্রা, পান্তা-ইলিশ
বউমেলা, ঘোড়ামেলা
পান্তা-ইলিশ
পার্বত্য জেলার আদিবাসীদের বর্ষবরণ
পুণ্যাহ ও হালখাতা
Download pohela boishakh bangla android app from Google Play:
https://play.google.com/store/apps/details?id=com.ertapps.pohela_boishakh