Saradindu Bandopadhyay penned 32 Byomkesh stories from 1932 to 1970 prior to his death. In his early stories, Ajit Bandhopadhyay is described as his companion, and chronicler of his stories. But in some cases Ajit also investigates in absence of Byomkesh (examples, Makorshar Rosh, Shoilo Rahasya). The stories are all written in traditional formal Bengali language. However, later the stories shift to more colloquial language. The later stories (Room Nombor Dui, Chhlonar Chhondo, Shajarur Kanta, Benisonghaar & Lohar Biskut) are not penned by Ajit, being much more engaged in his publication business.
The stories are not very complicated but very engaging, with a long series of surprising events. The stories present a range of crimes from the first story, Satyanweshi, where Byomkesh destroys an international drug racket, to household mysteries and crimes like Arthamanartham, Makorshar Rosh, etc.
Sharadindu did not want to continue the Byomkesh stories, due to which he stopped writing from 1938 to 1951. During that time he busied himself writing scripts for films in Bombay. After his return to West Bengal, Byomkesh stories were still in demand so he wrote Chitrachor (Picture Imperfect) in 1951 and other stories gradually on to 1970, when his last story "Bishupal Badh" (Killing of Bishupal) was left incomplete owing to his untimely death.
রচনাকাল অনুসারে ব্যোমকেশ সিরিজের প্রথম গল্প পথের কাঁটা (৭ই আষাঢ়, ১৩৩৯ বঙ্গাব্দ) এবং দ্বিতীয় গল্প সীমন্ত-হীরা (৩রা অগ্রহায়ণ, ১৩৩৯ বঙ্গাব্দ)। এই দুইটি গল্প লেখার পর শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায় ব্যোমকেশ বক্সী চরিত্র নিয়ে সিরিজ লেখার কথা চিন্তা করে ১৩৩৯ বঙ্গাব্দের ২৪শে মাঘ সত্যান্বেষী গল্প রচনা শেষ করে ব্যোমকেশ চরিত্রকে পাঠকের সামনে উপস্থিত করেন। সেই কারণে সত্যান্বেষী গল্পটিকে ব্যোমকেশ সিরিজের প্রথম গল্প হিসেবে ধরা হয়ে থাকে। ১৩৩৯ থেকে ১৩৪৩ বঙ্গাব্দ পর্যন্ত দশটি গল্প লেখার পর পাঠকদের ভালো লাগবে না ভেবে পনেরো বছর ব্যোমকেশকে নিয়ে আর কোন গল্প লেখেননি। এরপর কলকাতার পরিমল গোস্বামীর বাড়ির ছেলেমেয়েদের অনুরোধে ১৩৫৮ বঙ্গাব্দের ৮ই পৌষ চিত্রচোর গল্পটি লেখেন। শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায় ব্যোমকেশ চরিত্র নিয়ে তেত্রিশটি কাহিনী রচনা করেছেন। এর মাঝে বিশুপাল বধ গল্পটি তিনি সম্পূর্ণ করে যেতে পারেননি।[৫] পরবর্তীতে এই গল্প সম্পূর্ণ করেন সাহিত্যিক নারায়ণ সান্যাল। ব্যোমকেশ বক্সী চরিত্র নিয়ে রচিত কাহিনীগুলি হলঃ
সত্যান্বেষী
পথের কাঁটা
সীমন্ত-হীরা
মাকড়সার রস
অর্থমনর্থম্
চোরাবালি
অগ্নিবাণ
উপসংহার
রক্তমুখী নীলা
ব্যোমকেশ ও বরদা
চিত্রচোর
দুর্গরহস্য
চিড়িয়াখানা
আদিম রিপু
বহ্নি-পতঙ্গ
রক্তের দাগ
মণিমণ্ডন
অমৃতের মৃত্যু
শৈলরহস্য
অচিন পাখি
কহেন কবি কালিদাস
অদৃশ্য ত্রিকোণ
খুঁজি খুঁজি নারি
অদ্বিতীয়
মগ্নমৈনাক
দুষ্টচক্র
হেঁয়ালির ছন্দ
রুম নম্বর দুই
ছলনার ছন্দ
শজারুর কাঁটা
বেণীসংহার
লোহার বিস্কুট
বিশুপাল বধ (অসমাপ্ত)